1. md.zihadrana@gmail.com : admin :
মেঘনায় এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চলছে সার্টিফিকেট বানিজ্য - দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ

৯ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ । রাত ৪:৩৩ ।। গভঃ রেজিঃ নং- ডিএ-৬৩৪৬ ।।

সংবাদ শিরোনামঃ
যাত্রাবাড়ীর ওসি ফরমানের বিরুদ্ধে মামলা এমপির স্বজন পরিচয় দেয়া ড্রাইভারের কব্জায় রিকশাচালকের জমি জামিনে মুক্তি পেলেন প্রক্টর দ্বীন ইসলাম প্রতারক সালমান মুন্সি (তুহিন) আগের বৌকে ডিভোর্স না দিয়ে অন্যের বৌ নিয়ে ঘর সংসার সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন দি মেট্রোপলিটান খ্রীষ্টান কো-অপারেটিভ হাউজিং সোসাইটি লিঃ এর চেয়ারম্যান মি.আগষ্টিন পিউরিফিকেশন ডেমরায় ট্রাফিক ব্যবস্থা বাস্তবায়নে অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন টিআই মৃদুল পাল বরিশালের জিএস ল্যাবরেটারীজ আয়ুর্বেদিক এর কথিত চেয়ারম্যান, এমডি ও পরিচালকদের বিরুদ্ধে এলএমএল পদ্ধতিতে ঔষধের উৎপাদন ও বাজারজাত করার অভিযোগ শার্শায় ওষুধ ফার্মেসীতে দু:সাহসিক চুরি সংগঠিত রফিকুল ইসলাম সিয়াম ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত ডিপিডিসি’র উপসচিব আসাদুজ্জামানের সম্পদ দেশ-বিদেশে: আছে অর্থ পাচারের তেলেসমতি
মেঘনায় এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চলছে সার্টিফিকেট বানিজ্য

মেঘনায় এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চলছে সার্টিফিকেট বানিজ্য

স্টাফ রিপোর্টারঃ
কুমিল্লা মেঘনা উপজেলার মুজাফফর আলী হাই স্কুল এন্ড কলেজের নামে প্রসংশাপত্র, সার্টিফিকেট ও মার্কশীট বানিজ্যের অভিযোগ উঠেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলেন, আমি ২০২১ সালে এসএসসি পাশ করেছি। কিন্তু সাংসারিক জীবনে চলে আসার কারণে আমি পড়াশোনা স্থগিত করে দেই। যার ফলে এতদিন সার্টিফিকেট স্কুল থেকে উঠাইনি। আমি আবার পড়াশোনা করব, তাই আমার সার্টিফিকেট প্রয়োজন। সেজন্য সার্টিফিকেট দুইশত টাকা দিয়ে উঠিয়ে নিয়ে আসি। কিন্তু ভুল করে মার্কশীট উঠাতে মনে না থাকার কারণে পরবর্তীতে আমার মা ও ছোট বোনকে মার্কশীট উঠানোর জন্য ঐ স্কুলে পাঠাই। মার্কশীট উঠাতে গেলে আমার মায়ের কাছে তারা পাঁচশত টাকা চায়। আমার মা কাকুতি মিনতি করে তিনশত টাকা দিয়ে মার্কশীট উঠিয়ে নিয়ে আসে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রিন্সিপাল আব্দুর রউফ মুঠোফোনে অস্বীকার করে বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে সার্টিফিকেট বা মার্কশীট বাবদ কোনো টাকা-পয়সা নেই না। তবে প্রসংশাপত্র দেওয়ার সময় কিছু টাকা নেই। অন্য প্রতিষ্ঠানেও নেয় তাই আমরাও নেই।
উপজেলার উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার গোলাম ফারুক বলেন, প্রসংশাপত্র, সার্টিফিকেট বা মার্কশীট উঠাতে কোনো সরকারি ফি দেওয়া লাগে না। আমি বিষয়টি খতিয়ে দেখবো।
এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাবেয়া আক্তার ভোরের কাগজকে বলেন, আমি বিষয়টি শিক্ষা অফিসারের সাথে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবো।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2021
ভাষা পরিবর্তন করুন »